ট্রিবিউন ডেস্ক রিপোর্ট :
আজকের এই ঘটনায় আমি বিএনপি নেতা মাজেদুল, বিপ্লব, সোহাগ এই তিনজনের নেতৃত্বে জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম সাইনবোর্ড জোন শাখার অফিস ভাঙচুর করা হয়। আমরা বিশ্বাস করি তাদেরকে আইনের আওতায় নেওয়া হলে কে বা কারা এই ধরনের ন্যক্কারজনক ঘটনা ঘটিয়েছে তা খুঁজে পাওয়া যাবে।
তিনি আরও বলেন, আমরা ডিসি, এসপি ও ফতুলা মডের থানার ওসির দৃষ্টি আকর্ষণ করছি অনতিবিলম্বে এই তিন জনকে গ্রেফতার করে জিজ্ঞাসা করলে জানা যাবে প্রাচীনতম একটি সংগঠনের কার্যালয় আঘাত করার এমন দুঃসাহস তারা কোথায় পেয়েছে? যদি প্রশাসন এবিষয়ে ব্যবস্থা নিতে ব্যর্থ হয় তাহলে জনগণ তাদেরকে গণধোলাই দিয়ে আইনের আওতায় নিয়ে আসবে। তাদেরকে বিন্দু পরিমাণও ছাড় দেওয়া হবে না। আমরা এই ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। আমরা কোন দলের বিরোধী নই, আমরা জানতে পেরেছি তাদের কোন দলীয় পরিচয় নেই। এই গ্রুপটি অত্র এলাকায় প্রতিনিয়ত চাঁদাবাজি ও টেন্ডারবাজি করে চলেছে।
নারায়ণগঞ্জের সাইনবোর্ড এলাকায় জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের একটি অফিসে ভাংচুরের ঘটনায় জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ নারায়ণগঞ্জ শাখার সাধারণ সম্পাদক মাওলনা ফেদাউসুর রহমান সাংবাদিকের সামনে এই কথা বলেন।
এর আগে জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ সাইনবোর্ড জোনের ভাংচুর করা অফিসে পরিদর্শন করেন।
রবিবার (৭ সেপ্টেম্বর) বিকেল আনুমানিক ৩টার দিকে এ হামলার ঘটনা ঘটে। এসময় হামলাকারীরা কার্যালয়ের নিচতলায় ভাঙচুর চালায় এবং কার্যালয় প্রাঙ্গণের ব্যানার-পোস্টার ছিঁড়ে রাস্তায় ফেলে দেয়।
পরে বিকেল ৫টার দিকে ফতুল্লা মডেল থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ নারায়ণগঞ্জের নেতাকর্মীদের শান্ত করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।